টুর্নামেন্টের শ্রেণিবিভাগ ও ভালো খারাপ দিক - Types Tournaments Merits Demerits
Types of Tournaments. Merits and demerits of various tournaments. (প্রতিযোগিতা বা টুর্নামেন্টের শ্রেণিবিভাগ। বিভিন্ন প্রতিযোগিতার ভালো ও খারাপ দিক।)
প্রতিযোগিতা (Tournament):
প্রতিযোগিতা বা টুর্নামেন্ট হচ্ছে ব্যক্তিগত অথবা দলগত নির্দিষ্টি একটি ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। একটি সুস্পষ্ট ক্রীড়াসূচীর মাধ্যমে সেই নির্দিষ্ট খেলার সকল নিয়মাকানুন অনুসারে (পরিচালকের দ্বারা) ব্যক্তিগত অথবা একটি দলকে জয়ী সাব্যস্ত করা বা একটি নির্দিষ্ট ক্রীড়াসূচী অনুযায়ী প্রতিদ্বন্দ্বীতার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি বা একটি দলকে বিজয়ী বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
টুর্নামেন্টের উদ্দেশ্য:
ছাত্র-ছাত্রীরা যাতে সারাবছর ধরে বিভিন্ন খেলার যে সমস্ত কলাকৌশল শিখেছে শুধুমাত্র ওইগুলির প্রয়োগের সুযোগ পায় তা নয়, এর দ্বারা ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষণীয় বিষয়ের মানগত যোগ্যতার মূল্যায়ণ করা সম্ভব হয়। অর্থাৎ প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্য হল-
1. ছাত্র-ছাত্রীদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণে উৎসাহ দেওয়া।
2. বেশি সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া।
3. বিভিন্ন সামাজিক গুণ, যথা- খেলোয়াড় সুলভ মনোভাব, সহযোগিতা, দলগত প্রচেষ্টা, পরিচালকের প্রতি সম্মান, বিরুদ্ধ দলের খেলোয়াড়দের সঙ্গে বন্ধুত্ব সুলভ আচরণ করতে শেখানো প্রভৃতি।
4. প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানো।
5. ব্যক্তিত্বের বিকাশসাধন এবং নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা প্রকাশ করা।
6. খেলাধুলার নিয়মকানুন জানতে উৎসাহিত করা। প্রভৃতি।
টুর্নামেন্টের শ্রেণিবিভাগ:
টুর্নামেন্ট অর্থাৎ প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে গিয়ে একে আমরা প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করি। যথা-
1. Meaning of Tournaments
2. Defination of Tournament
3. Types of Tournament
1. Meaning of Tournaments:
Tournament- এর মানে বলতে বোঝায়, যখন কোনও একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বছরের নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্ধারিত ক্রীড়াসূচী ও নির্দিষ্ট Game- এর দ্বারা এক বা একাধিক Player -দের মধ্যে একটি প্রতিযোগতিামূলক কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয় এবং যাদের মধ্যে কিছু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকে এবং তাতে নির্দিষ্ট স্থান বিচারের প্রশ্ন থাকে (প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় রানার্স, উইনার্স), সেইরূপ এক ক্রীড়ামূলক অনুষ্ঠানকে আমরা Tournament বলি।
2. Definition of Tournaments:
Tournament -এর সংজ্ঞা হল, একটি ক্রীড়া প্রতিযোগিতা যেখানে অনেক ব্যক্তি বা অনেকগুলি দলের মধ্যে নির্দিষ্ট একটি ক্রীড়ায়, নির্দিষ্ট ক্রীড়াসূচীর মাধ্যমে খেলাধুলার নিয়মকানুন মেনে কেবলমাত্র একজন বা একটি দলকে বিজয়ী বলে ঘোষণা করা হয়।
3. Types of Tournaments:
কার্যসূচীর প্রকারভেদ, সময়, ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহ, স্থানীয় আবহাওয়া প্রভৃতির উপর নির্ভর করে টুর্নামেন্টকে কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়।
নক-আউট প্রতিযোগিতা (Knock-out Tournament)
নক-আউট প্রতিযোগিতা (Knock-out Tournament):
প্রতিযোগিতা চলাকালীন অংশগ্রহণকারী দলগুলি নির্দিষ্ট সূচী অনুযায়ী অংশগ্রহণ করে। যে সমস্ত দল খেলায় পরাজিত হয়, তারা পুনরায় ঐ খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারে না। এইরকম প্রতিযোগিতাকে নক-আউট প্রতিযোগিতা বলে।
সুবিধা বা ভাল দিক (Merits)
1. প্রতিযোগিতা অল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করা যায়।
2. কম খরচে এই প্রতিযোগিতা পরিচালনা করা সম্ভব।
3. প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেওয়ার ভয়ে প্রত্যেকটি দল তাদের সেরা খেলা প্রদর্শন করে। ফলে প্রত্যেকটি খেলা খুব আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।
4. অধিক সংখ্যক দল থাকলেও এই প্রতিযোগিতা করার জন্য কম সময়ের প্রয়োজন হয়ে থাকে।
অসুবিধা বা খারাপ দিক (Demerits)
1. একটি দল যদি কোনও কারণে যথার্থ যোগ্যতা প্রমাণ করতে না পারে তাহলে সেক্ষেত্রে সেই দলটিকে টুর্নামেন্ট থেকে বাতিল হতে হয়।
2. একটি খেলায় জয়লাভের পর পরবর্তী খেলা কার সঙ্গে বা কোন দলের সঙ্গে হবে তা জানার জন্য পরবর্তী খেলাগুলির Result বা ফলা ফলের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।
3. নক-আউট পদ্ধতিতে লটারির সাহায্যে খেলার সূচী তৈরি করা হয়। ফলে এমন হতে পারে প্রাথমিক পর্বে একই দিকে শক্ত দলগুলি পরস্পর পরস্পরের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারে। ফলে ভালো দল প্রাথমিক পর্বেই বিদায় নেয়।
4. এই প্রতিযোগিতায় কখনও কখনও সেরা দলগুলি দুর্ঘটনাবশত বিদায়ের ফলে শ্রেষ্ঠ দলকে বিজয়ী নির্ধারণ করা সম্ভব হয় না।
উদাহরণ
13 টি দলকে নিয়ে নক-আউট পদ্ধতিতে ক্রীড়াসূচী
যতগুলি দল অংশগ্রহণ করে ‘2’ এর পরবর্তী ঘাত বা মাত্রা থেকে বিয়োগ করে ‘বাই’ দিতে হবে। যেমন-
লীগ প্রতিযোগিতা (League Tournament)
লীগ টুর্নামেন্ট (League Tournament):
যখন কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রর্ত্যেকটি দল প্রত্যেকের সঙ্গে খেলার সুযোগ পায় তখন তাকে আমরা লীগ টুর্নামেন্ট বলি।
সুবিধা বা ভাল দিক (Merits)
লীগ টুর্নামেন্টের ভালো দিকগুলি হল-
1. একটি দল প্রচুর সংখ্যক খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
2. এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে প্রকৃত বিজয়ী ও বিজিত দল নির্ধারণ করা সম্ভব।
3. শুধুমাত্র বিজয়ী বা বিজিত দল নয়, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য দলগুলির অবস্থান নির্ধারণ করা সম্ভব।
4. যেহেতু প্রতিযোগিতার আগে থেকে Fixture পাওয়া যায় তাই কোন দিন, কোন সময়, কোন দলের সাথে কোন দলের খেলা তার জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। সেই অনুযায়ী খেলার Game Plane তৈরি করা সম্ভব।
5. যদি কোনও প্রতিযোগিতায় কমসংখ্যক দল থাকে তাহলে বেশি সংখ্যক ম্যাচ সংগঠনের মাধ্যমে প্রতিযোগিতাটি আকর্ষণীয় করা সম্ভব।
6. কোনও দল প্রতিযোগিতায় যতই এগোতে থাকে, ততই তাদের খেলার Standard এবং বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পায়। তাই প্রতিযোগিতায় ভালো ভালো খেলোয়াড়দের Skill বা দক্ষতা দেখতে পাওয়া যায়।
অসুবিধা বা খারাপ দিক (Disadvantage)
1. এই খেলা প্রচুর সময় সাপেক্ষ ও প্রচুর অর্থের প্রয়োজন।
2. এই পদ্ধতিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুযোগ সুবিধা প্রয়োজন।
3. পর পর খেলায় পরাজিত দল ক্রমশ খেলায় উৎসাহহীন হয়ে পড়ে।
4. কয়েকটি খেলায় জয়লাভ করলে পরের খেলাগুলিতে খেলোয়াড়দের আর আগ্রহ ও উৎসাহ থাকে না।
5. এই পদ্ধতির প্রতিযোগিতায় চোট পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
6. কোনও কারণে 2টি হলুদ কার্ড দেখলে গুরুত্বপূর্ণ খেলায় মাঠের বাইরে থাকতে হয়।
উদাহরণ
6 টি দলকে নিয়ে একটি ফুটবল ক্রীড়াসূচী বা Fixture
কয়েকটি পদ্ধতির সাহায্যে ক্রীড়াসূচী তৈরি করা হয়। যথা-
1. চক্রাকার পদ্ধতি (Cyclic Method)
2. ট্যাবিউল্যার বা লেখ পদ্ধতি (Tabular Method)
3. সিঁড়ি পদ্ধতি (Stair Case Method)
1. চক্রাকার পদ্ধতি (Cyclic Method):
6 টি দলকে নিয়ে 1 টি সিঙ্গল লীগ ক্রীড়াসূচী তৈরির পদ্ধতি-
লীগ প্রতিযোগিতায় যে দল বেশি পয়েন্ট পাবে সেই দলকে টুর্নামেন্টের বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। 6 টি দলের মোট খেলা হবে 15 টি। প্রতিটি দল 5 টি করে একে অপরের বিরুদ্ধে খেলবে। জয়ী হলে 3 পয়েন্ট, ড্র হলে 1 পয়েন্ট পাবে।
কম্বিনেশন বা সমন্বয় প্রতিযোগিতা (Combination Tournament)
কম্বিনেশন টুর্নামেন্ট (Combination Tournament):
যখন কোনও প্রতিযোগিতায় বেশি সংখ্যক দল অংশগ্রহণ করে তখন দলগুলিকে সমানভাবে কয়েকটি গ্রুপ বা জোন (Group or zones) -এ ভাগ করা হয় এবং নক-আউট কিংবা লীগ প্রথায় প্রতিযোগিতা হয় তাদের মধ্যে। বিভিন্ন গ্রুপের বিজয়ীরা আবার পরস্পররে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে। এভাবে শ্রেষ্ঠ দল চ্যাম্পিয়ান হয়। একেই কম্বিনশেন টুর্নামেন্ট (Combination Tournament) বলে।
সাধারণত কম্বিনশেন টুর্নামেন্টে নিম্নোদ্ভূত যে কোনও একটি প্রথায় প্রতিযোগিতা হতে পারে। যেমন-
1. নক-আউট কাম নক-আউট (Knock-out cum Knock out)
2. লীগ কাম লীগ (League cum League)
3. নক-আউট কাম লীগ (Knock-out cum League)
4. লীগ কাম নক-আউট (League cum Knock-out)
নক-আউট কাম নক-আউট (Knock-out cum Knock-out):
এই প্রথায় কীভাবে প্রতিযোগিতা হবে তা একটি উদাহরণের দ্বারা পরিষ্কার বোঝা যাবে । প্রথমে দলগুলি নক-আউট প্রথায় খেলবে। এরপর প্রতি গ্রুপের বিজয়ীদের মধ্যে আবার নক-আউট প্রথায় খেলা হয়ে চ্যাম্পিয়ান নির্বাচিত হবে। যেমন- প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী দলগুলিকে চারটি গ্রুপে ভাগ করা হবে, যেমন- A, B, C, D এবং এক একটি গ্রুপে চারটি করে দল (Team) আছে দলগুলি এভাবে সাজানো হবে। যেমন-
2. লীগ কাম লীগ (League cum League):
ধরা যাক, দলগুলিকে চারটি গ্রুপে যেমন- A, B, C, D -তে ভাগ করা হয়েছে এবং প্রতিটি গ্রুপে চারটি করে দল আছে। প্রতিটি গ্রুপের দলগুলি প্রথমে লীগ প্রথায় খেলবে। যেমন-
3. নক-আউট কাম লীগ (Knock-out cum League):
প্রতিটি গ্রুপের দলগুলি প্রথমে নক-আউট প্রথায় খেলবে। এরপর প্রতিটি গ্রুপের বিজয়ীদের সঙ্গে লীগ প্রথায় খেলা হবে। যেমন-
4. লীগ কাম নক-আউট (League cum Knock-out):
এই প্রথায় প্রতিটি গ্রুপের দলগুলি প্রথমে লীগ প্রথায় নিজেদের মধ্যে খেলবে। এরপর প্রতিটি গ্রুপের বিজয়ীদের মধ্যে নক-আউট প্রথায় খেলা হয়ে চ্যাম্পিয়ান নির্বাচিত হবে। যেমন-
লীগ কাম নক-আউট পদ্ধতিতে Fixture (মোট 16 টি দল):
এই পদ্ধতিতে অংশগ্রহণকারী দলগুলিকে চারটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে প্রথমে লীগ পর্যায়ে খেলানো হবে। পরে জয়ীদের নিয়ে নক-আউট পদ্ধতিতে খেলানো হবে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে বেশি সংখ্যক খেলাকে কম সংখ্যক খেলায় খেলানো যায়। এক্ষেত্রে 16 টি দলকে 4 টি করে সাব লীগে ভাগ করে নিলে মোট খেলা হবে 4 × 6 = 24 টি। পরে প্রত্যেক গ্রুপের সর্বোচ্চ পয়েন্ট অধিকারীদের মধ্যে নক আউট পদ্ধতিতে খেলানো হলে খেলা হবে (4–1) 3 টি। অতএব মোট খেলা হবে 24 + 3 = 27 টি।
চারটি সাব লীগের মোট খেলা হয় 24 টি এবং 4 টি সাব লীগের বিজয়ী টিমের খেলা হবে 3 টি। অতএব 16 টি টিমের লীগ অনুসরণে নক-আউট পদ্ধতিতে মোট 27 (24 + 3) -টি খেলা হবে।
চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতা (Challenge Tournament)
চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্ট (Challenge Tournament): চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টের খেলাগুলি দল অপেক্ষা ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি কার্যকরী হয়। এই জাতীয় প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে কোনো প্রতিযোগীকে সর্বোচ্চ স্থান দখল করতে হলে ধারাবাহিকভাবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করতে হয়। প্রতিযোগীরা এই টুর্নামেন্টের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়ে নিজেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বীতার মাধ্যমে প্রকৃত বিজয়ী নির্ণয় করে। ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস প্রভৃতি খেলার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে অংশ নেয়। কতগুলি প্রচলিত চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্ট হল, -
1. পিরামিডাল পদ্ধতি
2. ল্যাডার পদ্ধতি
পিরামিডাল পদ্ধতি:
পিরামিডের কোন নির্দিষ্ট স্তরের অন্তর্গত খেলোয়াড়দের যে কেউ একে অপরকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে। কোন চ্যালেঞ্জার যখন তার নিজের স্তরে বা দলের মধ্যে সাফল্য পায়, তখন সে তার উপরের স্তরের কোন ব্যক্তিকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে। উক্ত খেলোয়াড় সফল হলে, সে উপরের স্তরের নির্দিষ্ট ব্যক্তির সাথে জায়গা বদল করে।
ল্যাডার পদ্ধতি:
এই জাতীয় চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্ট ব্যক্তিগত খেলা যেমন টেনিস, টেবিল ব্যাডমিন্টন প্রভৃতি খেলার ক্রীড়াসূচী তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। প্রত্যেক ব্যক্তি একে অপরকে চ্যালেঞ্জ করে। প্রতিদ্বন্দ্বীতার মাধ্যমে সর্বোচ্চ স্থানে উঠতে চায়। এই জাতীয় প্রতিযোগিতার একটি ফলাফলহীন সমাপ্তি ঘটতে পারে। যেমন- G যদি E কে চ্যালেঞ্জ করে তবে তাদের দুদিনের মধ্যে খেলতে হবে, নতুবা E এর সাথে D এর চ্যালেঞ্জ ম্যাচ হবে। এক্ষেত্রে, E যদি না খেলে তবে E ও G এর মধ্যে স্থান বদল হবে। অপরদিকে E যদি G কে পরাজিত করে, তবে যে যেখানে ছিল সেখানেই থাকবে । এরপর যতক্ষণ না E ও D এর মধ্যে খেলা হবে, ততক্ষণ G, E কে আর চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না।
এর পরে বাই পদ্ধতি ও বাই দেওয়ার নিয়ম এবং সিডিং পদ্ধতি পিডিএফ এ রয়েছে। ডাউনলোড এ ক্লিক করে পিডিএফ টি ডাউনলোড করুন।