বাংলা ব্যাকরণের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা | এককথায় প্রকাশ PDF Download- jibikadisari.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বাংলা ব্যাকরণের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা | এককথায় প্রকাশ প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL | SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor | Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous ইত্যাদি পরীক্ষায় সাধারন বিজ্ঞান, ভূগোল, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণিত, ইংরাজি, ইতিহাস, জি.আই, রিসনিং ইত্যাদি বিষয় থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বাংলা ব্যাকরণের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা | এককথায় প্রকাশ নিচে বাংলা ব্যাকরণের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা | এককথায় প্রকাশ গুরুত্বপূর্ণ যত্নসহকারে পড়ুন বা মুখস্ত করুন ও চাকুরী পরীক্ষায় এক ধাপ এগিয়ে থাকুন।
বাংলা ব্যাকরণের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা | এককথায় প্রকাশ
অদিতির পুত্র – আদিত্য।
অতিক্রম করা কষ্টসাধ্য এমন - দূরতিক্রম্য।
অণু সম্বন্ধীয় - আণবিক।
অর্ধেক সম্মত – নিমরাজী।
অগ্রসর হইয়া অভ্যর্থনা - প্রত্যুগমন।
অত্রিমুনির পত্নী - আত্রেয়ী।
অনুকরণ করবার ইচ্ছা - অনুচিকীর্ষা।
অনুভব হইতেছে এমন - প্রতীয়মান।
অনুসন্ধান করিবার ইচ্ছা - অনুসন্ধিৎসা।
অন্য ভাষায় রূপান্তরিত - অনূদিত।
অন্য কাল - কালান্তর।
অন্য গতি নেই বলে – অনন্যগঠি।
অন্য উপায় নেই যার - অনন্যোপায়।
অনায়াসে যা পাওয়া যায় - অনায়াসলভা।
অন্য গতি নাই বলিয়া – অগত্যা।
অন্য বিষয়ে মন যার - অন্যমনস্ক।
অপরকে কর দেয় যে – করদ।
অপকার করার ইচ্ছা – অপচিকীর্ষা।
অপত্য থেকে বিশেষ (বা পৃথক্) না করে – অপত্যনির্বিশেষ।
অবশ্যই যা হবে – অবশ্যম্ভাবী।
অবজ্ঞায় নাক উঁচু করে এমন – উন্নাসিক।
অমৃতের ন্যায় মধুর - অমৃতমধুর।
অরিকে দমন করিয়াছেন যিনি – অরিন্দম।
অল্প কথা বলে যে – অল্পভাষী।
অস্থায়ীভাবে থাকার স্থান - বাসা।
অসুয়া নাই যাহার – অনসূয়া।
অশ্বের ডাক – ঘেঁষা।
অশ্ব রাখিবার স্থান - মন্দুরা।
অহঃ এবং রাত্রি – অহোরাত্র।
অদ্ভুকে (বা মেঘকে) লেহন করে যে - অদ্ভুংলিহ।
আকাশ ও পৃথিবী – ক্রন্দসী।
আকাশে উড়ে বেড়ায় যে – খেচর।
আত্মগোপনার্থে পরিধেয় - ছদ্মবেশ।
আপনাকে কৃতার্থ মনে করে যে – কৃতার্থান্য।
আপাততঃ যা মধুর – আপাতমধুর।
আনন্দব্যঞ্জক অগ্নিক্রীড়া – অগ্নুৎসব।
আয় অনুসারে ব্যয়কারী – মিতব্যয়ী।
আতপ থেকে যা ত্রাণ করে – আতপত্র।
আলোক দ্বারা ভেদ্য নহে এমন – অনচ্ছ।
আহারে যাহার সংযম আছে – মিতাহারী।
আমার তুল্য – মাদৃশ্য।
আদরের সঙ্গে - সাদরে।
আপনার রঙ যে লুকায় – বর্ণচোরা।
আহারের ফলে ক্ষুধা উপশম - ক্ষুন্নিবৃত্তি।
আয়ুর পক্ষে হিতকর – আয়ুষ্কর।
ইওরোপ সম্বন্ধে – ইওরোপীয়।
ইহকালে জাত – ঐহিক।
ইন্দ্রকে জয় করেছেন যিনি – ইন্দ্ৰজিৎ।
ইন্দ্রিয় জয় করেছে যে – জিতেন্দ্রিয়।
ইহলোক সম্পর্কিত – ঐহিক।
ইহার তুল্য – ঈদৃশ।
ইতিহাসে যিনি পারদর্শী – ঐতিহাসিক।
ঈষৎ উষ্ম - কবো।
ঈশ্বরের অস্তিত্বে যে বিশ্বাস করে – আস্তিক।
ঈশ্বরের অস্তিত্বে যে বিশ্বাস করে না – নাস্তিক।
উপকার করার ইচ্ছা – উপচিকীর্ষা।
উদ্গিরণ করা হইয়েছে এমন – উদ্গীর্ণ।
উপায় নেই যার – নিরুপায়।
উপযুক্ত বয়স হয়েছে এমন - প্রাপ্তবয়স্ক।
উপকার যে স্বীকার করে না – অকৃতজ্ঞ, কৃতঘ্ন।
উপকার যে মনে রাখে – কৃতজ্ঞ।
উজ্জ্বল হাস্যময়ী – শুচিস্মিতা।
ঊর্ধ্ব থেকে নিম্নে গমন – অবতরণ।
একই গুরুর শিষ্য – সতীর্থ।
এক এক করে সমুদয় – প্রত্যেক।
একদিনে তিন তিথির মিলন – ত্র্যহস্পর্শ।
একই মায়ের পুত্র – সহোদর।
একবার কিছু দান করে পুনরায় ফেরৎ নেয় এমন – দত্তাপহরী।
এক পঙ্ক্তিতে বসার অযোগ্য – অপাঙক্তেয়।
একই সময়ে বর্তমান – সমসাময়িক।
একই কালে বর্তমান – সমকালীন।
একই বিষয়ে নিবিষ্ট যার চিত্ত – একাগ্রচিত্ত।
এইমাত্র জন্মগ্রহণ করেছে এমন – সদ্যঃপ্রসূত।
এক থেকে আরম্ভ করে – একাদিক্রমে।
এক জন্ম ও পরবর্তী অন্যান্য জন্ম – জন্মান্তর।
একদিকে দৃষ্টি যার - একচোখা।
একটুতেই ক্রুদ্ধ হয় এমন – কোপনস্বভাব।
এখনও পর্যন্ত যার শত্রু জন্মেনি - অজাতশত্রু।
ওষ্ঠ দ্বারা উচ্চার্য - ওষ্ঠ্য।
কৰ্ণ পর্যন্ত - আকর্ণ।
কনুই থেকে কব্জী পর্যন্ত বাহুভাগ - প্রকোষ্ঠ।
কণ্ঠ পর্যন্ত – আকণ্ঠ।
কম নয় এমন - অন্যূন।
করবার ইচ্ছা - চিকীর্ষা।
কর্কশ ধ্বনি - ক্রেঙ্কার।
কষ্ট সইতে পারে যে - সষ্টসহিষ্ণু।
কোনো স্থান থেকে ভয় পায় না যে - অকুতোভয়।
কশ্যপমুনির সন্তান - কাশ্যপেয়।
কী করবে যে বুঝতে পারে না - কিংকর্তব্যবিমূঢ়।
কষ্টি পাথরে ঘর্ষিত – নিকষিত।
কুরুর পুত্র – কৌরব।
কুম্ভীর পুত্র – কৌন্তেয়।
কোথাও নত কোথাও উন্নত - বন্ধুর।
কোকিলের ডাক – কুহু।
কষ্টে যা নিবারণ করা যায় - দুর্নিবার।
কেউ জানতে না পারে এমনভাবে – অজ্ঞাতসারে।
কাতর না হয়ে - অকাতরে।
কহিবার যোগ্য - কহতব্য।
কোনো বিষয়ে যে শ্রদ্ধা হারিয়েছে – বীতশ্রদ্ধ।
কুক্কুর প্রভৃতির শব্দ – বুন্ধন।
ক্রমশ উন্নত – ক্রমোন্নত।
ক্রমোন্নত পথ - চড়াই।
ক্ষমার যোগ্য – ক্ষমার্হ।
ক্ষমা করবার ইচ্ছা - তিতিক্ষা।
ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে এমন - ক্ষীয়মাণ।
খনন করে সৃষ্ট হয়নি এমন – অখাত।
খরচের হিসাব নেই যার - বেহিসাবি।
খুব বেশি দীর্ঘ নয় যা - নাতিদীর্ঘ।
গভীর রাত্রি - নিশীথ।
গঙ্গার পুত্র - গাঙ্গেয়।
গতিশীল ঊর্মি – চলোমি।
গর্জনকারী ও জলবর্ষী মেঘ – পর্জন্য।
গম্ভীর ধ্বনি – মন্ত্র।
গোপন করতে ইচ্ছুক - জুগুপ্স্।
গ্রাস করা হয়েছে এমন – কবলিত।
গুরুর পত্নী - পূৰ্বী।
গাছে উঠতে পটু - গেছো।
ঘটা করে আরম্ভ – ববারম্ভ।
ঘাম ঝরে পড়ছে এমন - গলদঘর্ম।
ঘর নেই যার – হাঘরে।
ঘোর অন্ধকার রাত্রি - তমিস্রা।
চক্ষুর নিমেষ কাল – পল।
চোখের সম্মুখে - প্রত্যক্ষ।
চন্দ্র-সূর্যের গ্রহণ উপলক্ষে স্নান - মুক্তিস্নান।
চেটে খেতে হয় এমন – লেহনীয়, লেহ্য।
চেটে খেতে হয় এমন বস্তু – অবলেহ।
চোখের দ্বারা গৃহীত - চাক্ষুষ, গোচর।
চিবিয়ে ও চুষে খেতে হয় এমন – চর্বচষ্য।
চোখের কোল – অপাঙ্গ।
চৈত্র মাসের ফসল – চৈতালি।
ছুঁড়ে ফেলা হয়েছে – নিক্ষিপ্ত।
ছড়ানো হয়েছে এমন - বিকীর্ণ।
জানবার ইচ্ছা - জিজ্ঞাসা।
জন্ম থেকে – আজন্ম।
জন্মগ্রহণ করেছে যে – জাতক।
জন্মাছ এমন – জায়মান।
জনকের কন্যা - জানকী।
জলটুকু যে উপবাসে পান করা নিষিদ্ধ।- জিগীষা।
জহ্নমুনির কন্যা- জাহ্নবী।
জানু পর্যন্ত লম্বমান- আজানুলম্বিত।
ঝুলে পড়ছে এমন - প্রলম্বিত।
টোল পড়েনি এমন - নিটোল।
তবলায় যে দক্ষ - তবলচি।
তার অপেক্ষা অধিক - ততোধিক।
দর্শনে যিনি পারদর্শী - দার্শনিক।
দাঁড় চালনাকারী - ক্ষেপণিক।
দান করার যোগ্য – দেয়।
দূর (ভবিষ্যৎ) দেখে না যে - অদূরদর্শী।
দিক্সমূহের অধিষ্ঠাত্রী দিব্যাঙ্গনা - দ্বিগ্বধু।
দিতির পুত্র – দৈত্য।
দ্রুপদের কন্যা - দ্রৌপদী।
দৃষ্টির অগোচর – অলখ।
দুই -এর মধ্যে একটি – অন্যতর।
দূতের কাজ - দূতালি।
দশরথের পুত্র – দাশরথি।
দেবতার উদ্দেশে প্রদত্ত – দেবত্র।
দেবতা হতে উৎপন্ন – আধিদৈবিক।
দেহে, মনে ও কথায় – কায়মনোবাক্যে।
দিনের প্রথম ভাগ - পূর্বাহ্ন।
দশ বছর বয়স্কা বালিকা - অকুমারী।
দিনের মধ্যভাগ - মধ্যাহ্ন।
দনুর পুত্র – দনুজ।
দিনের শেষভাগ – অপরাহ্ণ।
দ্বারে থাকে যে – দৌবারিক, দারোয়ান।
দিনের আলো ও সন্ধ্যার অন্ধকারের সন্ধিক্ষণ – গোধূলি।
দেখবার ইচ্ছা – দিদৃক্ষা।
ধারণ করে আছে এমন – ধারায়িম্মু।
ধ্যান করবার যোগ্য – ধ্যেয়।
নগরের উপকণ্ঠ - উপনগর।
নদী মাতা যে দেশের - নদীমাতৃক।
নাভি পর্যন্ত লম্বিত হার - ললন্তিকা।
ন্যায়শাস্ত্রে পারদর্শী - নৈয়ায়িক।
নিদারুণ মনঃকষ্ট - অন্তর্দাহ।
নূপুরের ধ্বনি - নিক্কণ।
পর্বতের কন্যা – পার্বতী।
ধনুকের শব্দ - টঙ্কার।
পর্বতে উৎপন্ন – পার্বত্য।
পথের সম্বল - পাথেয়।
পরস্পর আলিঙ্গন - কোলাকুলি।
পান করবার ইচ্ছা - পিপাসা।
পরের অম্লে যে জীবন ধারণ করে – পরান্নজীবী।
পংক্তিতে বসবার অনুপযুক্ত – অপাংক্তেয়।
পাখির কলরব - কূজন, কাকলি।
পিতার পিতামহ – প্রপিতামহ।
পদ প্রক্ষালনের জন্য জল – পাদ্য।
পরে যার জন্ম - অনুজ।
পূর্বকাল সম্বন্ধীয় - প্রাক্তন।
পূর্বজন্মের কথা যার মনে আছে – জাতিস্মর।
পাপ দূর করে যে – পাপঘ্ন।
পতিপুত্রহীনা নারী – অবীরা।
পাণ্ডুর পুত্র – পাণ্ডব।
পরিব্রাজকের ভিক্ষা – মাধুকরী।
পরিব্রাজকের বৃত্তি - প্রব্রজ্যা।
পতি বিদেশে থাকে যে নারীর - প্রোষিতভর্তৃকা।
পরের মুখ চেয়ে থাকে যে – পরমুখাপেক্ষী।
পরের সৌভাগ্য দেখে যে কাতর হয় - পরশ্রীকাতর।
পিষ্টদ্রব্যের গন্ধ - পরিমল।
প্রথমে মধুর, পরিণামে কিন্তু নয় - আপাতমধুর।
প্রবেশ করতে ইচ্ছুক – বিবিক্ষু।
প্রিয় বাক্য বলে যে - প্রিয়ংবদ।
পৃথার পুত্র - পার্থ।
পুত্র কামনায় অনুষ্ঠিত যজ্ঞ - পুত্রেষ্টি।
পুত্র নেই যার – অপুত্রক।
পূর্বদিকে মুখ আছে যার - প্রাঙ্মুখ।
পত্নী মারা গেছে যার - বিপত্নীক।
পৃথিবীতে উৎপন্ন - পার্থিব।
প্রশংসা করার যোগ্য - প্রশংসনীয়, প্রশংসাহ।
প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন – প্রভাতকল্প।
প্রায় রাজী - নিমরাজী।
পুনঃপুনঃ রোদন করছে যে – রোরুদ্যমান।
ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় - ওষধি।
বরণ করার যোগ্য – বরেণ্য।
যা উড়ে যাচ্ছে – উড্ডীয়মান।
যা বহে যাচ্ছে - প্রবহমান।
যা দীপ্তি পাচ্ছে - দীপ্যমান।
যা ঘনিয়ে আসছে - ঘনায়মান।
যা ক্রমশ ক্ষয় পাচ্ছে - ক্ষীয়মাণ।
যা ক্রমশ লয় পাচ্ছে – বিলীয়মান।
যা চলছে - চলমান।
যা ক্রমশ পাচ্ছে - বর্ধমান।
যা ডুবে যাচ্ছে – নিমজ্জমান।
যা ধূম উদ্গিরণ করছে – ধূমায়মান।
যা ঘুরে আসছে – বিবর্তমান।
যা সর্বদা দুলছে – দোদুল্যমান।
যা আছে - বর্তমান।
যা একবার এদিক একবার ওদিক দুলছে – দোলায়মান।
যা দ্বারা লেখা যায় – লেখনী।
যা দেখা যায় - দৃশ্যমান।
যা বাক্য ও মনের অতীত – অবানসগোচর।
যা হিরণ্য (সোনা) দ্বারা নির্মিত – হিরণ্ময়।
যা বলা হয়েছে – উক্ত।
যা পূর্বে ছিল – ভূতপূর্ব।
যা সহজেই ভেঙে যায় – ভঙ্গুর।
যা বুকে হেঁটে চলে – উরগ।
যা বজ্রগতিতে চলে – জিক্ষা।
যা মাটিতে চরে – ভূচর, স্থলচর।
যা জলে চরে - জলচর।
যা মাটি ভেদ করে ওঠে – উদ্ভিদ।
যা বেগে চলে - তুরগ।
যা সহজে লাভ করা যায় - সুলভ।
যা দুঃখে বা কষ্ট করে লাভ করতে হয় - দুর্লভ।
যার কোনো কিছুতেই ভয় নেই – অকুতোভয়।
যার আহারে সংযম আছে – মিতাহারী।
যার বালকত্ব কাটেনি - নাবালক।
যার রসবোধ আছে - রসিক।
যার অন্য কোনো সহায় নেই – অনন্যসহায়।
যার অন্য দিকে মন নেই - অনন্যমনা।
যার অন্য দিকে দৃষ্টি নেই – অনন্যদৃষ্টি।
যার কিছু নেই – অকিখান।
যার মমতা নেই - নির্মম।
যার বিনাশ নেই – অবিনশ্বর।
যার দুই প্রকার অর্থ – দ্ব্যর্থ।
যার সর্বস্ব হৃত হয়েছে – হৃতসর্বস্ব।
যার স্বাভাবিক বর্ণ বোঝা যায় না – বর্ণচোরা।
যার কুলশীল জানা নেই – অজ্ঞাতকুলশীল।
যার হৃদয় সুন্দর – সুহৃদ।
যার মৃত্যু নিকটবর্তী - মুমূর্ষু।
যার সঙ্গে গোত্র সমান - সগোত্র।
যার দুই হাত সমান চলে – সব্যসাচী।
যার নাম প্রভাতে স্মরণীয় – প্রাতঃস্মরণীয়।
যার কীর্তি শ্রবণে পুণ্য জন্মে – পুণ্যশ্লোক।
যারা সর্বদা একস্থান থেকে অন্যস্থানে গমন করে – যাযাবর।
যে নারী কখনো সূর্যকে দেখেনি – অসূর্যম্পশ্যা।
যে জামাই শ্বশুরবাড়ি থাকে – ঘরজামাই।
যে গাছ অন্য গাছের ওপর জন্মে – পরগাছা।
যে নারীর সন্তান বাঁচে না – মৃতবৎসা।
যে মাছ-মাংস খায় না - নিরামিষাশী।
যে দিনে একবার মাত্র আহার গ্রহণ করে – একাহারী।
যে পুরুষ বিবাহ করে নাই – অকৃতদার।
যে নারীর স্বামী মারা গিয়েছে – বিধবা।
যে দুবার জন্মগ্রহণ করে – দ্বিজ।
যে জমিতে দুবার ফসল হয় – দোফসলী।
যে গাছের ফুল দেখা না গেলেও ফল হয় – বনস্পতি।
যে পরের সৌভাগ্যে কাতর – পরশ্রীকাতর।
যে পরের মুখ চেয়ে থাকে - পরমুখাপেক্ষী।
যে পরের ওপর নির্ভর করে থাকে – পরনির্ভরশীল।
যে সৎ পথ থেকে চ্যুত হয়েছে - উন্মার্গগামী।
যে অতিরিক্ত কথা বলে যে - বাচাল।
পরিমিত কথা বলে- মিতভাষী।
যে সব সহ্য করতে পারে – সর্বংসহ।
যিনি নিজেকে সৃষ্টি করেছেন - স্বয়ম্ভু।
যিনি যুদ্ধে স্থির – যুধিষ্ঠির।
রক্তবর্ণবিশিষ্ট পদ্ম - কোকনদ।
রাজা ধৃতরাষ্ট্রের পুত্র – ধার্তরাষ্ট্র।
রুচির যোগ্য – ব্রোচ্য।
রাত্রির মধ্যভাগ – মহানিশা।
রব শুনিয়া নিমন্ত্রণে আসিয়াছ যে - রবাহূত।
রঘুবর বংশজাত - রাখব।
লেহন করা হইয়াছে এমন - আলীঢ়।
লবণ কম দেওয়া হয়েছে এমন - আলুনি।
লাভ করবার ইচ্ছা – লিস্পা।
শোনামাত্র যার মুখস্থ হয় – শ্রুতিধর।
শিবের উপাসক – শৈব।
শিক্ষা করছে যে – শিক্ষানবিশ।
শক্তিকে অতিক্রম না করে - যথাশক্তি।
শকদিগের শত্রু – শকারি।
শত্রুকে পীড়া দেয় যে - অরিন্দম।
শব্দ শুনে লক্ষ্যভেদে সমর্থ – শব্দভেদী।
শৈশব থেকে – আশৈশব।
শতলহরী হার – শতেশ্বরী।
শুনতে ইচ্ছুক – শুশুধু।
শোক দূর হয়েছে এমন – বীতশোক
সাধ্যের অতীত - অসাধ্য।
সৎ পথ বা উপায় – সন্মার্গ।
সমুদ্র থেকে হিমাচল পর্যন্ত – আসমুদ্রহিমাচল।
সর্বদা ব্যবহার্য – আটপৌরে।
সহজে যার বিনাশ হয় – নশ্বর।
সন্তানহীন বিধবা – বেওয়া।
হয়ত হবে – সম্ভাব্য।
হৃদয়ের প্রীতিকর - হৃদ্য।
সংকুলে জাত – কুলীন।
সহ্য করা যার স্বভাব – সহিষ্ণু।
স্মৃতিশাস্ত্র জানেন যিনি – স্মার্ত।
হস্তী, অশ্ব, রথ ও পদাতিক সৈন্যবাহিনী - চতুরঙ্গ।
হিসাব নেই যার - বেহিসাবি।
হনন করবার ইচ্ছা - জিঘাংসা।
হরিণের চামড়া - অজিন।
হরেক রকম বলে যে - হরবোলা।
হস্তির চিৎকার - বৃংহণ, বৃংহতি।
হস্তি রাখার স্থান – বারী৷
হেমন্তে জাত – হৈমন্তিক।
হাত বাড়িয়ে চিকিৎসা করেন যিনি - হাতুড়ে।
সর্বজনের পক্ষে যা হিতকর - সর্বজনীন।
হরণের ইচ্ছা – জিহীর্ষা।
পর্বতের ওপর সমতল দেশ - অধিত্যকা।
অনুমানের দ্বারা জ্ঞান - অনুমিত।
বায়ুর অনুকূল - অনুবাত।
মৃতের দাহাদি সংস্কার – অন্ত্যেষ্টি।
যার অপকার করা হয় – অপকৃত।
উভয়ের মধ্যে এক - একতর।
এই লোক সম্বন্ধীয় - ঐহিক।
ঈষৎ বঙ্কিম দৃষ্টি - কটাক্ষ।
গ্রহণের ইচ্ছা – জিঘক্ষা।
বাঁচবার ইচ্ছা – জিজীবিষা।
অন্যলোক সমক্ষে গোপনে কথোপকথন – জনাস্তিক।
যে স্ত্রীর সন্তান জন্মেছে – জাতপত্যা।
ধনুকের ছিলা – জ্যা।
যা সহজে মরে না - দুর্মর।
যা পরিপাক করা শক্ত – দুষ্পাচ্য।
যে দুই ভাষা জানে – দোভাষী।
দুই রথীর যুদ্ধ - দ্বৈরথ।
নির্মাণ করার ইচ্ছা - নির্মিৎসা।
জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা অবিবাহিত থাকতে কনিষ্ঠের বিবাহ - পরিবেদন।
পিষ্ট দ্রব্যের সুঘ্রাণ – পরিমল।
চরিদিকের সীমা - পরিসীমা।
পূর্বদিনে রন্থিত – পর্যুষিত।
যে পবিত্র করে – পাবক।
যে আহূতিতে হোম সম্পন্ন হয় - পূর্ণাহুতি।
পূর্বে যা জানানো হয় – পূর্বাভাস।
আগত ব্যক্তির সম্মানার্থে উত্থান - প্রত্যুত্থান।
যা প্রমাণ করা হয় - প্রমেয়
বৌদ্ধ সন্ন্যাসী - ভ্রমণ।
☺ (যদি কোন প্রশ্নের উত্তর অথবা কোনাে বানান ভুল থাকে, সেটা আমাদের অনিচ্ছাকৃত, আর তার জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী)
সমস্ত রকম প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার স্টাডি মেটিরিয়ালস সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পেতে আমাদের সাইটে প্রতিদিন ভিজিট করুন
আরও পড়ুন-
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।