শিক্ষক দিবসের বক্তৃতা- সুপ্রিয় পাঠকগন আমাদের এই নতুন পোষ্টে স্বাগতম, এই পর্বটিতে আমারা শিক্ষক দিবস উপলক্ষে কিছু কথা সম্পর্কে শিক্ষক দিবস উপলক্ষে কিছু কথা নিঁখুত ভাবে আলোচনা করেছি। নীচে অনেক গুলি শিক্ষক দিবসের বক্তৃতা প্রদান করা হয়েছে। Teachers Day Speech in Bengali
শিক্ষক দিবস উপলক্ষে কিছু কথা
এক জন সফল মানুষের পেছনে শিক্ষকের যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে, তা নতুন করে বলার কিছু নেই। সেই শিক্ষক যে পড়াশোনার ক্ষেত্রেই হতে হবে, তানয়। তিনি থাকতে পারেন জীবনের যে কোনও ক্ষেত্রেই। তিনি যে পড়ুয়াকে শেখাবেন, তাই নয়। তিনি তাকে জীবনে চলার পথে পরামর্শ দেবেন,ব্যর্থতায় পাশা দাঁড়িয়ে উৎসাহ দেবেন, সাফল্যের দিনে নতুন লক্ষ্য স্থির করে দেবেন। তিনি তাকে শুধু সফল নয়, একজন ভাল মানুষ হতে শেখাবেন।
এক জন আদর্শ শিক্ষক ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ (৫ই সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮ – ১৭ই এপ্রিল, ১৯৭৫) তামিলনাডুর তিরুট্টানিতে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি স্বাধীন ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি (১৯৫২-১৯৬২) এবং দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি(১৯৬২-৬৭) ছিলেন।
একাধারে রাজনীতিবিদ, দার্শনিক ও অধ্যাপক এই শান্ত মানুষটি ছাত্রজীবনে অতি মেধাবী ছিলেন।জীবনে কোনও পরীক্ষায় দ্বিতীয় হননি।বিভিন্ন বৃত্তির মাধ্যমে তাঁর ছাত্রজীবন এগিয়ে চলে। ১৯০৫ সালে তিনি মাদ্রাজ খ্রিস্টান কলেজ থেকে দর্শনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তার বিষয় ছিল ‘বেদান্ত দর্শনের বিমূর্ত পূর্বকল্পনা’। বিশ্বের দরবারে তিনি অতি জনপ্রিয় দার্শনিক অধ্যাপক হিসাবেও পরিচিত ছিলেন। ১৯৩১ সালে তাঁকে ব্রিটিশ নাইটহুডে সম্মানিত করা হয়।
১৯৫৪-তে ভারতরত্ন সম্মান পান। প্রথম জীবনে তিনি মহীশুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনা করেন (১৯১৮)। এ সময় তিনি বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য পত্রিকায় লিখতেন। সে সময়েই তিনি লেখেন তাঁর প্রথম গ্রন্থ ‘ দ্য ফিলোজফি অফ রবীন্দ্রনাথ টেগোর’। দ্বিতীয় গ্রন্থ ‘দ্য রেন অফ রিলিজিয়ন ইন কনটেমপোরারি ফিলোজফি’ প্রকাশিত হয় ১৯২০সালে। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েও অধ্যাপনা করেন। দেশ–বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বারবার অধ্যাপনার জন্য আমন্ত্রিত হয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তাঁর গুণমুগ্ধ ছাত্র ও বন্ধুরা তাঁর জন্মদিন পালন করতে চাইলে তিনি বলেন জন্মদিনের পরিবর্তে ৫ই সেপ্টেম্বর যদি শিক্ষক দিবস উদ্যাপিত হয় তবে আমি বিশেষরূপে অনুগ্রহ লাভ করবো।
সেই থেকে এই দিনটি শিক্ষক দিবসরূপে পালিত হয়ে চলছে।
শিক্ষক দিবসের বক্তৃতা
আজ ৫ই সেপ্টেম্বর ২০২৩ শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মহতী অনুষ্ঠানে উপস্থিত আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক-শিক্ষিকা মহাশয় / মহাশয়া ও মা- বাবা, সকল অথিতিবৃন্দকে শ্রদ্ধাপূর্বক প্রনাম জানাই; এছাড়া আমার স্নেহের সহপাঠী, ভাই-বোন ও দাদা-দিদি সকলকে আন্তরিকভাবে ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শিক্ষক দিবস উপলক্ষে দু-একটি কথা উপস্থাপন করছি।
আমরা আমাদের বাবা-মায়ের কাছ থেকে জীবন পাই, কিন্তু সেই জীবন কীভাবে কাটাতে হয় তা শিক্ষকের চেয়ে ভাল কেউ বলতে পারে না। পিতামাতার পরে, আমাদের সাফল্যের পুরো কৃতিত্ব আমাদের শিক্ষকদের। শিক্ষক, শিক্ষিকারা হলেন আমাদের জীবনের প্রদীপ, যারা নিজেদের পুড়িয়ে আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা অজ্ঞানতার অন্ধকার দূর করে জ্ঞানের আলোয় ভরিয়ে তোলেন।
একজন সফল মানুষের পেছনে শিক্ষকের কতখানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে, তা নতুন করে বলার কিছু নেই। শিক্ষক মহাশয় শুধু যে শিক্ষাদানই করেন তাই নয়। তিনি একজন শিক্ষার্থীকে জীবনে চলার পথে পরামর্শ দেন, ব্যর্থতায় পাশে দাঁড়িয়ে উৎসাহ দেন, সাফল্যের দিনে লক্ষ্য স্থির করে একজন আদর্শ মানুষ হওয়ার শিক্ষা দান করেন ।
তেমনি আজকের এই বিশেষ দিনটির তাৎপর্য খুঁজতে গিয়ে জানা যায় যে, একজন আদর্শ শিক্ষক ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ৫ই সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮ তামিলনাড়ুর ভিরুটানিতে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন স্বাধীন ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি এবং দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি। তিনি একাধারে রাজনীতিবিদ, দার্শনিক ও অধ্যাপক তিনি ছাত্রজীবনে অতি মেধাবী ছিলেন।
জীবনে কোনও পরীক্ষায় দ্বিতীয় হননি। বিভিন্ন বৃত্তির মাধ্যমে তাঁর ছাত্রজীবন এগিয়ে চলে। ১৯০৫ সালে তিনি মাদ্রাজ খ্রিস্টান কলেজ থেকে দর্শনে স্নাতকোত্তর
ডিগ্রি লাভ করেন। তার বিষয় ছিল 'বেদান্ত দর্শনের বিমূর্ত পূর্বকল্পনা। বিশ্বের দরবারে তিনি অতি জনপ্রিয় দার্শনিক অধ্যাপক হিসাবে ও পরিচিত ছিলেন।
তিনি ১৯৫৪ সালে ভারতরত্ন সম্মান পান। প্রথম জীবনে তিনি মহীশুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনা করেন। এমন কি তিনি এই বঙ্গের ক্যালকাটা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা ও করেছেন। এক সময়ে তিনি দেশ-বিদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যাপনার আমন্ত্রণও পেয়েছেন। তিনি ভারতবর্ষের রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তাঁর গুণমুগ্ধ ছাত্র ও বন্ধুরা তাঁর জন্মদিন পালন করতে চাইলে, তিনি বলেন জন্মদিনের পরিবর্তে ৫ই সেপ্টেম্বর যদি শিক্ষক দিবস উদ্যাপিত হয় তবে আমি বিশেষরূপে অনুগ্রহ লাভ করবো।
তিনি বলেন আমাদের শিক্ষকরা শুধু আযাদের শেখান না, আমাদের ভালো-মন্দের পার্থক্য বুঝতেও সাহায্য করেন।' তাঁর এই বক্তব্য আমাদের বলে যে আমাদের জীবনে শিক্ষক থাকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এবং আমরা কত ভাগ্যবান যে আমরা আমাদের শিক্ষকদের কাছ থেকে এত কিছু শিখেছি, এখনও শিখছি এবং ভবিষ্যতেও এভাবে শিখতে থাকব। সেই থেকে এই দিনটি ভারতে শিক্ষক দিবস রূপে পালিত হয়ে আসছে।
তাই আজ একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ তথা ভারতের দেখা স্বপ্নগুলো বাস্তবায়িত করার ক্ষেত্রে শিক্ষক মহাশয় সদাসর্বদা আমাদের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ ভাবে, পথপ্রদর্শক ও নির্দেশনা দান করার মাধ্যমে রাষ্ট্রকে সর্বাগ্রে নিয়ে যাওয়া সম্ভব করবে।
তাই এই সময় আমাদের সর্বদা করণীয় হবে শিক্ষক তথা গুরুজনদের শ্রদ্ধা জানানো, একে অন্যের সাহায্য করা অর্থাৎ সবাই মিলে চেষ্টা করে নব আঙ্গিকের পথে এগিয়ে চলা।
সবশেষে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সভ্যগণকে আরো একবার শ্রদ্ধাপূর্বক প্রনাম জানাই এবং বন্ধু-বান্ধব সহপাঠীবৃন্দ তথা সমগ্র দেশের সাহায্যকারী সকলকে শিক্ষক দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার ক্ষুদ্র বক্তব্য এখানেই শেষ করলাম।
উপস্থিত সম্মানীয় অতিথি প্রিয় শিক্ষক-শিক্ষিকা ও আমার সহপাঠীবৃন্দদের জানাই শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আমার আন্তরিক অভিনন্দন। আজ ৫ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উদযাপন করার জন্য এই বিশেষ অনুষ্ঠানে আমরা উপস্থিত হয়েছি।
স্বাধীন ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি ও দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি ডক্টর সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন ছিলেন, একজন আদর্শ শিক্ষক ও মহান দার্শনিক, তার জন্মদিন কে কেন্দ্র করেই ভারতের শিক্ষক দিবস পালিত হয় ।
১৯৬২ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর থেকে আমাদের দেশ ভারতবর্ষে শিক্ষক দিবস পালন হয়ে আসছে। তিনি ছিলেন একজন ভারতরত্ন প্রাপক রাষ্ট্রপতি ও মহান পন্ডিত ও শিক্ষক। এই আদর্শ শিক্ষক জন্মগ্রহণ করেছিলেন তামিলনাড়ুর তিরুটানিতে, এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে।
রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তার গুণমুগ্ধ ছাত্র ও বন্ধুরা, তার জন্মদিন পালন করতে চাইলে তিনি বলেন, জন্মদিনের পরিবর্তে ৫ই সেপ্টেম্বর যদি শিক্ষক দিবস পালন করেন, তবে তিনি খুব বেশি খুশি হবেন সেই থেকেই এই দিনটি ভারতে শিক্ষক দিবস রূপে পালিত হয়ে আসছে।।
শিক্ষকরা হলেন জাতির মেরুদন্ড। এই শিক্ষকরাই পারে যুবসমাজকে জ্ঞানের আলো জ্বেলে বিশ্বের সেরা চূড়ায় পৌঁছে দিতে। এই দিনটি হল শিক্ষার্থীর জন্য তাদের শিক্ষকদের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার বিশেষ দিন, এই দিনটি মহা সম্মানের সাথে পালিত হয়ে থাকে।
তাই আমাদের উচিত সবসময় শিক্ষকদের আদর্শ পরামর্শ মেনে চলা ও তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
উপস্থিত সম্মানীয় সভাপতি, বিশেষ অতিথি, শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, শিক্ষক এবং আমার প্রিয় সহপাঠীবৃন্দ আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। আজ ৫ই সেপ্টেম্বর আমরা সকলে শিক্ষক দিবস উদযাপন করার জন্য উপস্থিত হয়েছি। প্রথমেই আমার শ্রদ্ধেয় সকল শিক্ষকদের আমার প্রণাম ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
শিক্ষক ও শিষ্যের মধ্যে শিক্ষা ও জ্ঞানের সম্পর্ক রয়েছে। শিক্ষা এবং শিক্ষক উভয়ই আমাদের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমাদের বাবা-মায়ের পরে তাঁদের ভূমিকা আমাদের জীবনকে সাজাতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আজ ৫ই সেপ্টেম্বর স্বাধীন ভারতের প্রথম উপ-রাষ্ট্রপতি এবং দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণানের জন্মদিন, যাঁর স্মরণে ভারতবর্ষে সবাই শিক্ষক দিবস উদযাপন করি।
ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন একজন আদর্শ শিক্ষক, মহান দার্শনিক এবং বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী। ভারত সরকার ১৯৫৪ সালে তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান 'ভারতরত্ন' দিয়ে সম্মানিত করে। তিনি সর্বোচ্চ পুরস্কার প্রাপ্ত দেশের প্রথম ব্যক্তি। ভারতবর্ষের সকল বিদ্যার্থী তাঁকে জানানোর জন্য তাঁর জন্মদিনে শিক্ষক দিবস পালন করে থাকে।
রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তাঁর ছাত্ররা তাঁর জন্মদিন পালন করতে চাইলে তিনি বলেন “জন্মদিনের পরিবর্তে ৫ সেপ্টেম্বর যদি ‘শিক্ষক দিবস' উদযাপিত হয় তবে আমি বিশেষরূপে অনুগ্রহ লাভ করবো।” সেই থেকে প্রতি বছর ৫ই সেপ্টেম্বর ভারতবর্ষে শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন করা শুরু হয়। শিক্ষক দিবসের শুরুতে তিনি আমাদের জীবনে শিক্ষকদের গুরুত্বের কথা জানান।
শিক্ষকরা আমাদের সমাজের মেরুদণ্ড হয়ে রয়েছেন। তাঁরা ছাত্রদের ব্যক্তিত্ব গঠনে যেমন অংশ নেন, তেমনই সঠিক শিক্ষা ও বোধ গঠনে সহায়তা করেন। দিশা দেখিয়ে দেন আগামীর পথ চলার। সব শিক্ষা পুঁথিগত হয় না, আর পুঁথি থেকে নেওয়া শিক্ষাকে বাস্তবে প্রয়োগ করে দেখানোর গুরুদায়িত্ব থাকে শিক্ষকদের কাঁধে। সেই পথে অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেন আমাদের শিক্ষক শিক্ষিকারা।
দেশের আদর্শ নাগরিক হিসেবে ছাত্রদের গড়ে তোলার ব্রত নিয়ে শিক্ষকরা নিজেদের মতো করে পথ চলেন। দেখিয়ে দেন ঠিক এবং ভুলের রাস্তা। জাতির শক্তি বৃদ্ধি করতে, বিশ্বকে আরও বলিষ্ঠ করতে শিক্ষকদের অবদান অতুলনীয়।
শিক্ষকের স্থানের সঙ্গে অন্য কারোর স্থানের তুলনা হয় না। জীবনের চলার পথে অভিভাবক হিসাবে মা বাবার গুরুত্ব যতটা ততটাই শিক্ষকের গুরুত্ব। শিক্ষকরা হলেন আমাদের জীবনের প্রদীপ, যাঁরা নিজেদের পুড়িয়ে আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা অজ্ঞানতার অন্ধকার দূর করে জ্ঞানের আলোয়
সুতরাং আমাদের উচিত সব সময় তাদের যোগ্য সম্মান ও ভালোবাসা দেওয়া। সেই জায়গা থেকে ৫ সেপ্টেম্বর আজকের দিনটি আমাদের সকলের কাছে উদযাপনের দিন। তাঁরা ক্রমাগত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের শিক্ষিত করে তোলেন। তাঁদের অনুপ্রেরণা জন্যই আমরা জীব সফলতা অর্জন করতে পারি।
আমাদের উচিত সবসময় তাদের উপদেশ মেনে চলা, শিক্ষক তথা গুরুজনদের শ্রদ্ধা জানানো, একে অন্যের সাহায্য করা অর্থাৎ সবাই মিলে চেষ্টা করে নব আঙ্গিকের পথে এগিয়ে চলা।
সবশেষে অনুষ্ঠানে উপস্থিত আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ, সহপাঠী বৃন্দ ও শিক্ষার সাথে জড়িত সকল সভ্যগণকে আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম ও শুভেচ্ছা জানাই। ধন্যবাদ।
ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন এর বাণী ও উক্তি
“৫ সেপ্টেম্বর, আমার জন্মদিন পালন না করে শিক্ষক দিবস উদযাপন করলেই আমি বেশি খুশি হব।”
“জীবনের আনন্দ এবং সুখ শুধুমাত্র জ্ঞানও বিজ্ঞানের ভিত্তিতে সম্ভব।”
“কলেজে ঢোকা এখন আরো সহজ হয়েছে,আর কঠিন হয়েছে শিক্ষিত হওয়া।”
“পুস্তকই হলো সভ্যতার বাহন।”
“পৃথিবীর সবচাইতে জনপ্রিয় নেশা হলো টাকা কামানো।”
“এক কথায় মানুষ হল শরীর, মন এবং আত্মা - এই তিন শক্তির সমষ্টি।”
“কেবল নিখুঁত মনের মানুষেরাই জীবনে আধ্যাত্মিকতারঅর্থ বুঝতে পারেন। নিজের সত্যতা, আধ্যাত্মিক একনিষ্ঠতা পরিচয়।”
“একজন শিক্ষকের কর্তব্য হবে শিক্ষার্থীদের একটি গণতান্ত্রিক দেশের উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।”
“শিক্ষকদের কর্মশক্তি প্রকাশ করার স্বাধীনতাই হবে আদর্শ।”
“মানুষ তারা; যাদের মন টানে সৌন্দর্য,প্রেম এবং সংস্কৃতির মতো মানবিক মূল্যবোধে।”
আরও পড়ুন-